অমিত খিলাড়ি, পিংলা: পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার পিংলা থানার অন্তর্গত ১ নম্বর কুসুমদা গ্রাম পঞ্চায়েতের গোগ্রামে শনিবার সকালে এক মহিলার মৃতদেহ উদ্ধারকে কেন্দ্র করে চাঞ্চল্য ছড়ায় এলাকায়। স্থানীয় পুকুর থেকে উদ্ধার হওয়া ওই মৃতদেহকে ঘিরে রহস্য দানা বাঁধছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, মৃত মহিলার নাম বোনা নায়েক (৪৫)। তিনি দীর্ঘদিন ধরেই এলাকার বিভিন্ন পুকুর থেকে গেঁড়ি (জলজ কীট) সংগ্রহ করে স্থানীয় বাজারে বিক্রি করতেন। পরিবার সূত্রে আরও জানা গেছে, তিনি প্রায়ই বাড়ির বাইরে থাকতেন এবং বিক্রির টাকা দিয়ে নেশা করতেন।

শনিবার সকালে পাশের একটি পুকুরে মাছ চাষের জন্য লিজ নেওয়া এক ব্যক্তি যখন পুকুরটি পরিদর্শনে আসেন, তখনই প্রথম ওই মহিলার দেহ পুকুরের জলে ভাসতে দেখেন। সঙ্গে সঙ্গে তিনি স্থানীয়দের খবর দেন, এবং পরে পুলিশে খবর দেওয়া হয়। পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে মৃতদেহটি উদ্ধার করে এবং বোনা নায়েকের পরিবারের সদস্যদের খবর দেয়। মৃতদেহ শনাক্ত করেন পরিবারের সদস্যরা।
পিংলা থানার পুলিশ দেহটি উদ্ধার করে খড়গপুর মহকুমা হাসপাতালে ময়না তদন্তে পাঠিয়েছে। প্রাথমিক অনুমান, নেশাগ্রস্ত অবস্থায় পুকুরে গেঁড়ি কুড়োতে গিয়ে জলে পড়ে মৃত্যু হয়েছে বোনাদেবীর। তবে মৃত্যুর পেছনে অন্য কোনও কারণ রয়েছে কি না, তা খতিয়ে দেখতে তদন্ত শুরু করেছে পিংলা থানার পুলিশ।
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, মৃত মহিলার নাম বোনা নায়েক (৪৫)। তিনি দীর্ঘদিন ধরেই এলাকার বিভিন্ন পুকুর থেকে গেঁড়ি (জলজ কীট) সংগ্রহ করে স্থানীয় বাজারে বিক্রি করতেন। পরিবার সূত্রে আরও জানা গেছে, তিনি প্রায়ই বাড়ির বাইরে থাকতেন এবং বিক্রির টাকা দিয়ে নেশা করতেন।
শনিবার সকালে পাশের একটি পুকুরে মাছ চাষের জন্য লিজ নেওয়া এক ব্যক্তি যখন পুকুরটি পরিদর্শনে আসেন, তখনই প্রথম ওই মহিলার দেহ পুকুরের জলে ভাসতে দেখেন। সঙ্গে সঙ্গে তিনি স্থানীয়দের খবর দেন, এবং পরে পুলিশে খবর দেওয়া হয়। পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে মৃতদেহটি উদ্ধার করে এবং বোনা নায়েকের পরিবারের সদস্যদের খবর দেয়। মৃতদেহ শনাক্ত করেন পরিবারের সদস্যরা।
পিংলা থানার পুলিশ দেহটি উদ্ধার করে খড়গপুর মহকুমা হাসপাতালে ময়না তদন্তে পাঠিয়েছে। প্রাথমিক অনুমান, নেশাগ্রস্ত অবস্থায় পুকুরে গেঁড়ি কুড়োতে গিয়ে জলে পড়ে মৃত্যু হয়েছে বোনাদেবীর। তবে মৃত্যুর পেছনে অন্য কোনও কারণ রয়েছে কি না, তা খতিয়ে দেখতে তদন্ত শুরু করেছে পিংলা থানার পুলিশ।